, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪

Avatar Arfat

যুক্তরাষ্ট্রের মানব পাচার প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয় স্তরে

প্রকাশ: ২০১৫-০৭-২৯ ১২:৪১:১৭ || আপডেট: ২০১৫-০৭-২৯ ১২:৪১:১৭

Spread the love

আমেরিকা

আরটিএমনিউজ২৪ডটকম ডেস্কযুক্তরাষ্ট্রের মানব পাচার সংক্রান্ত ‘ট্র্যাফিকিং ইন পারসনস রিপোর্ট, জুলাই ২০১৫‘- শীর্ষক প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের ১৮৮ দেশের মানবপাচার সংক্রান্ত পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে দেশগুলোকে চারটি স্তরে ভাগ করা হয়েছে। টায়ার-১, টায়ার-২, টায়ার ২ ওয়াচলিস্ট এবং টায়ার-৩। এতে বাংলাদেশের অবস্থান টায়ার-২ বা দ্বিতীয় স্তরে।

স্থানীয় সময় সোমবার যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১২- মানবপাচার প্রতিহতকরণ ও দমন আইন (প্রিভেনশন এন্ড সাপ্রেশন অব হিউম্যান ট্র্যাফিকিং অ্যাক্ট-পিএসএসইচটিএ)- এর নিয়মকানুন বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ সরকার প্রস্তুতির কাজ অব্যাহত রেখেছে। কিন্তু তা চুড়ান্ত করেনি। বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার মানবপাচার নির্মূলের জন্য ন্যূনতম মাণদন্ড পূর্ণাঙ্গভাবে মেনে চলে না। তবে সে লক্ষ্যে দেশটি উল্লেখযোগ্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
যেসব দেশ ট্র্যাফিকিং ভিকটিমস প্রোটেকশন অ্যাক্ট (টিভিপিএ)-এর ন্যূনতম মানদন্ড পুরোপুরি মেনে চলে তাদেরকে রাখা হয়েছে প্রথম স্তরে। এ তালিকায় রয়েছে ৩১ টি দেশ। ২য় স্তরে থাকা দেশগুলেঅ পুরোপুরি টিভিপিএ’র ন্যূনতম মানদন্ড মেনে চলে না কিন্তু সে লক্ষ্যে উল্লেখযোগ্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এ স্তরে বাংলাদেশ সহ মোট ৮৯ দেশ রয়েছে। ২য় স্তরের ওয়াচ লিস্ট বা পর্যবেক্ষণ তালিকায় রাখা হয়েছে ৪৪ টি দেশকে, যেসব দেশ মানব পাচার প্রতিরোধে রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টার তথ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হয়েছে এবং যেসব দেশে মানবপাচারের শিকার মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হাওে বেড়েছে। এছাড়া ৩য় স্তরের দেশগুলো ন্যূনতম মানদন্ড মেনে চলে না এবং এ জন্য তাদের কোন প্রচেষ্টাও নেই। এছাড়া বিশেষ ক্ষেত্র হিসেবে রাখা হয়েছে সোমালিয়াকে।

আরটিএমনিউজ২৪ডটকম/ এ এইচ বি

 

Logo-orginal