admin
প্রকাশ: ২০১৬-০৬-২৭ ১৭:০২:৫৭ || আপডেট: ২০১৬-০৬-২৭ ১৭:০৭:২৩
এর আগে রোববার সকাল ১০টায় মরহুমের বাসভবন ঢাকায় গেন্ডারিয়া ডি.আই.টি পাট এলাকায় মরহুমের প্রথম জানাজা ও বাদ জোহর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তার মরদেহ নেয়া হয় গফরগাঁওয়ে।
সোমবার সকাল থেকেই মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের লাশ দেখার জন্য ছুঁটে আসছিলেন উপজেলারসহ দূর-দূরান্তের মানুষ। সকাল ১১ টায় জানাজার মাঠ পুরোটাই ভরে গেলে আশেপাশের রাস্তা ও একটি বাজারেও মানুষকে নামাজ আদায় করেছেন।
মাওলানা মুহিউদ্দীন দীর্ঘদিন থেকে অসুস্থ ছিলেন। তীব্র শ্বাসকষ্টের কারণে গত বুধবার তাকে রাজধানীর একটি হাসপাতালের আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। সেখানে কৃত্রিমভাবে তার শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়ার ব্যবস্থা করা হয়। বৃহস্পতিবার বিকালে জ্ঞান ফেরার কিছুক্ষণ পর তিনি আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েন।
পরে তাকে রাজধানীর ধানমন্ডির একটি হাসপালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
উপমহাদেশের বিশিষ্ট এই আলেমে দ্বীনের মৃত্যুতে আলেম সমাজে নেমে এসেছে শোকের ছাঁয়া। তাফসিরে মাআরিফুল কুরআনের অনুবাদ ছিল তার কর্মজীবনের অনন্য অবদান। তিনি বাংলাদেশের ইসলামি রাজনীতি, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বেশ অবদান রাখেন।