1prewettmary1987
প্রকাশ: ২০১৮-০৩-১৩ ২০:৪০:৪৬ || আপডেট: ২০১৮-০৩-১৩ ২০:৪২:৪২
মোঃ জাহেদুল ইসলাম, আরটিএমনিউজ২৪ডটকম: ফাল্গুন মাসও পার হয়নি। বসন্তের মাঝামাঝি এই সময়ে চৈত্র-বৈশাখের খরার দহনে পুড়ছে দেশ। খটখটে রুক্ষ আবহাওয়ায় ধূলিময় শহর-নগর- জনপদে অতিষ্ঠ মানুষ। ছড়িয়ে পড়ছে রোগ-জীবাণু।
অথচ মওসুমের এমনি সময়ের স্বাভাবিক আবহাওয়া হলো, দমকা ও ঝড়ো হাওয়ার সাথে বৃষ্টি কিংবা বজ্রবৃষ্টি। তবে দেখা নেই। পূর্বাভাসও মিলছে না। অনাবৃষ্টিতে পানির উৎসগুলোও তলানিতে ঠেকেছে। দমকা বাতাসের সাথে বজ্রবৃষ্টি হলে মশার উৎপাত এমনিতেই কমে যায়। আর এখন দিনে-রাতে সমানে মশাময় শহর-নগর-গ্রাম। দিন দিন বাড়ছে মশার জ্বালা-যন্ত্রণা।
তবে মঙ্গলবার (১৩ মার্চ) রাত সাড়ে আটটার দিকে চট্টগ্রামে ‘কালবৈশাখী’র আগমনী বার্তা নিয়ে ঝড়ো হাওয়াসহ ছিটেফোঁটা বৃষ্টির দেখা মিলেছে।
মঙ্গলবার রাত ৮টার ১০ মিনিট থেকে দমকা বাতাস বইতে শুরু করে। এর কিছুক্ষণ পরই শুরু হয় বৃষ্টি। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত ৮টা ৩৯ মিনিট) থেমে থেমে চলছে হালকা বৃষ্টিপাত।