admin
প্রকাশ: ২০১৮-১২-২৭ ১৩:৫৭:০৯ || আপডেট: ২০১৮-১২-২৭ ১৪:০৩:৪৪
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ২৫ জন নেতার নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে ইসির সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে করা রিটের নিষ্পত্তি হয়েছে।
আদালত তাদের প্রার্থিতা বাতিল বা স্থগিত না করে এ বিষয়ে একটি রুল জারি করেছেন। আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পক্ষকে এ বিষয়ে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
ফলে জামায়াত নেতাদের নির্বাচন করতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তাদের আইনজীবী।
আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো: খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ রিট আবেদনের শুনানি হয়।
গতকাল বুধবার তরিকত ফেডারেশনের মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীর পক্ষে রিটটি দাখিল করেন আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর।
আজ আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। জামায়াত নেতাদের পক্ষে ছিলেন রুহুল কুদ্দুস কাজল, ইসির পক্ষে ব্যারিস্টার শানজানা ইয়াসীন খান।
এ প্রার্থীরা হলেন— দিনাজপুর-১ মোহাম্মদ হানিফ, দিনাজপুর-৬ মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম, নীলফামারী-২ মনিরুজ্জামান মন্টু, নীলফামারী-৩ মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, গাইবান্ধা-১ মাজেদুর রহমান সরকার, সিরাজগঞ্জ-৪ মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, পাবনা-৫ মাওলানা ইকবাল হুসাইন, ঝিনাইদহ-৩ অধ্যাপক মতিয়ার রহমান, যশোর-২ আবু সাঈদ মুহাম্মদ শাহাদাত হোসাইন, বাগেরহাট-৩ অ্যাডভোকেট আবদুল ওয়াদুদ, বাগেরহাট-৪ অধ্যাপক আবদুল আলীম, খুলনা-৫ অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, খুলনা-৬ মাওলানা আবুল কালাম আযাদ, সাতক্ষীরা-২ মুহাদ্দিস আবদুল খালেক, সাতক্ষীরা-৩ মুফতি রবিউল বাশার, সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম, পিরোজপুর-১ শামীম সাঈদী, ঢাকা-১৫ ডা. শফিকুর রহমান, সিলেট-৬ মাওলানা হাবিবুর রহমান, কুমিল্লা-১১ ডা. আবদুল্লাহ মো. তাহের, চট্টগ্রাম-১৫ আ ন ম শামসুল ইসলাম ও কক্সবাজার-২ হামিদুর রহমান আযাদ।
এ ছাড়া স্বতন্ত্র তিন প্রার্থী হলেন—পাবনা-১ ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন, চট্টগ্রাম-১৬ জহিরুল ইসলাম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ নুরুল ইসলাম বুলবুল।