, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

Avatar rtm

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: লোহাগাড়ায় আ.লীগের মনোয়ন চান ৪ জন

প্রকাশ: ২০১৯-০১-১৪ ০৬:৫৪:২৯ || আপডেট: ২০১৯-০১-১৪ ১০:৪১:৪৬

Spread the love

মোঃ জাহেদুল ইসলাম,আরটিএমনিউজ২৪ডটকম: জাতীয় নির্বাচনের পর পরই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে হাট-বাজার, চায়ের দোকান, পাড়া-মহল্লায়। একাদশ জাতীয় নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর উপজেলাতেও এ ধারা অব্যাহত রাখতে তৎপর আওয়ামী লীগ। দলীয় প্রতীকে প্রথমবারের মতো সারাদেশে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ আগামী মার্চ মাসে করতে চায় নির্বাচন কমিশন। মার্চে নির্বাচন হলে জানুয়ারি কিংবা ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকেই তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে এমন খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের সম্ভাব্য প্রার্থীরা নড়ে-চড়ে বসেছেন। প্রার্থীদের পক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসুবকেও শুরু হয়েছে জোর প্রচার-প্রচারণা।

চট্টগ্রামের ১৫ উপজেলার মধ্যে এবার ১৪টিতেই কয়েক ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মেয়াদ পূর্ণ না হওয়ায় শুধুমাত্র কর্ণফুলী উপজেলা পরিষদের নির্বাচন মার্চে হবে না। বাকি ১৪ উপজেলা হলো- মিরসরাই উপজেলা পরিষদ, ফটিকছড়ি উপজেলা পরিষদ, সন্দ্বীপ উপজেলা পরিষদ, সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদ, হাটহাজারী উপজেলা পরিষদ, রাউজান উপজেলা পরিষদ, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা পরিষদ, বোয়ালখালী উপজেলা পরিষদ, পটিয়া উপজেলা পরিষদ, আনোয়ারা উপজেলা পরিষদ, চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদ, সাতকানিয়া উপজেলা পরিষদ, লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদ, বাঁশখালী উপজেলা পরিষদ।

বিএনপি আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কিনা তা নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়ায় বিএনপির প্রার্থীদের কোনো ধরনের সাড়া নেই। প্রার্থিতা নিয়ে আলোচনা নেই বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে।

তবে এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো নিশ্চুপ থাকলেও প্রতি উপজেলায় আওয়ামী লীগের চার থেকে আটজন প্রার্থী তৎপর আছেন। এতে জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে যে ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল তাতে ভাঙন ধরার শঙ্কা জেগেছে।

দলীয় সূত্রগুলো জানায়, দলে সম্ভাব্য প্রার্থীর সংখ্যা বাড়ার কারণে মনোনয়ন দিতে গিয়ে কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে আওয়ামী লীগ। এক্ষেত্রে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের পছন্দের প্রার্থীরাই মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে বেশি। এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হবে দলীয় প্রতীকে। চট্টগ্রামের প্রত্যেক উপজেলা থেকে জেলার কাছে তিনজন করে প্রার্থীর তালিকা চাওয়া হবে। পরে সে তালিকা কেন্দ্রের কাছে পাঠানোর পর বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ নিজস্ব জরিপে এগিয়ে থাকা প্রার্থীকেই মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে দলীয় হাইকমান্ড। তবে এখনো প্রার্থী বাছাই নিয়ে কেন্দ্র থেকে কোনোধরনের নির্দেশনা দেয়া হয়নি।

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এমএ সালাম বলেন, উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই নিয়ে অবশ্যই নির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা থাকবে। এখনো কেন্দ্র থেকে কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি। প্রার্থী মনোনয়নে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ড আছে। তারা যে সিদ্ধান্ত দিবে মাঠপর্যায়ে তা আমরা অনুসরণ করবো। উপজেলা- জেলার পাঠানো তালিকা থেকেই যোগ্যদের মনোনয়ন দিবে আওয়ামী লীগ।

কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যেসব উপজেলায় দল মনোনীত প্রার্থীর ভরাডুবি হয়েছিল সেখানে এবার নতুন প্রার্থী আসার সম্ভাবনা আছে। বাকি উপজেলাগুলোতে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যানরা পুনরায় মনোনয়ন পেতে পারেন। এক্ষেত্রে এগিয়ে থাকবেন সংসদ সদস্যসহ জেলা নেতাদের পছন্দের প্রার্থীরা। তবে জাতীয় নির্বাচনে কার কিরূপ ভূমিকা তা বিবেচনায় রেখেই প্রার্থী মনোনয়ন চূড়ান্ত করবে আওয়ামী লীগ।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৪ উপজেলায় আওয়ামী লীগের কমপক্ষে ৭০ জন নেতা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন প্রত্যাশী আছেন।

চট্টগ্রামের ১৪ উপজেলা নির্বাচন নিয়ে আরটিএমনিউজের ধারাবাহিক প্রতিবেদনে আজ থাকছে লোহাগাড়া উপজেলায় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের খবর…

আয়তন ও অবস্থান: লোহাগাড়া উপজেলার মোট আয়তন ২৫৮.৮৭ বর্গ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম জেলা শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দক্ষিণে এ উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলার উত্তরে সাতকানিয়া উপজেলা, পশ্চিমে বাঁশখালী উপজেলা, দক্ষিণে কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলা ও বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা এবং পূর্বে বান্দরবান জেলার লামা উপজেলা ও বান্দরবান সদর উপজেলা অবস্থিত।

নামকরণ: লোকমুখে প্রচলিত আছে, ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে মুঘল শাহজাদা শাহ সুজা মীর জুমলার তাড়া খেয়ে আরাকান রাজ্যে আশ্রয় গ্রহণ করেন। আরাকান যাওয়ার পথে তিনি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মাঝামাঝি ছায়াঘেরা টিলাসমেত একটি জায়গায় (বর্তমান চুনতি গ্রাম) কিছুদিন অবস্থান করেন। সেখান থেকে চলে যাওয়ার সময় চিহ্নস্বরূপ একটি লোহার খুঁটি গেঁড়ে দিয়ে যান। স্থানটিতে লোহার খুঁটি গাঁড়ার কারণে লোহাগাড়া নামকরণ হয়েছে বলে ধারণা করা হয়।

প্রশাসনিক এলাকা: লোহাগাড়া এক সময় সাতকানিয়া উপজেলার অধীনে ছিল। ১৯৮১ সালে লোহাগাড়া থানা গঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়।

লোহাগাড়া উপজেলায় মোট ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ লোহাগাড়া উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম লোহাগাড়া থানার আওতাধীন।

ইউনিয়নসমূহ: বড়হাতিয়া, আমিরাবাদ, পদুয়া, চরম্বা, কলাউজান, লোহাগাড়া, পুটিবিলা, চুনতি ও আধুনগর।

জনসংখ্যার উপাত্ত: ২০০১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী লোহাগাড়া উপজেলার লোকসংখ্যা ২,৬৬,৭৪১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৩৪,০৯৪ জন এবং মহিলা ১,৩২,৬৪৭ জন। মোট জনসংখ্যার ৮৯% মুসলিম, ৯% হিন্দু এবং ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।

শিক্ষা: লোহাগাড়া উপজেলার স্বাক্ষরতার হার ৪৪.৬%। এ উপজেলায় ১টি কামিল মাদ্রাসা, ৩টি ডিগ্রী কলেজ (২টিতে অনার্স কোর্স সহ), ৯টি ফাজিল মাদ্রাসা, ১টি টেকনিক্যাল কলেজ, ১টি স্কুল এন্ড কলেজ, ১টি আলিম মাদ্রাসা, ২৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৮টি দাখিল মাদ্রাসা, ২টি কওমী মাদ্রাসা, ১০টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১০৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৪৩টি এবতেদায়ী মাদ্রাসা ও ৩০টি কিন্ডারগার্টেন রয়েছে।

স্বাস্থ্য: লোহাগাড়া উপজেলায় ১টি উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ৫টি পরিবার-পরিকল্পনা কেন্দ্র, ৪টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও ১৬টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে।

অর্থনীতি: লোহাগাড়া উপজেলার জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষিখাত। এছাড়া শিল্প, ব্যবসা, চাকরি, নির্মাণ, ধর্মীয় সেবা, পরিবহন ও যোগাযোগ, বৈদেশিক রেমিটেন্স সহ বিভিন্ন খাত থেকে এ উপজেলার লোকেরা উপার্জন করে থাকে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: লোহাগাড়া উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক। এছাড়া উপজেলার অভ্যন্তরে ৫৯.৮৯ কিলোমিটার পাকারাস্তা, ১৫৩.৬৫ কিলোমিটার আধা-পাকারাস্তা ও ৮৬০.৩১ কিলোমিটার কাঁচারাস্তা রয়েছে।

নদ-নদী: লোহাগাড়া উপজেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত প্রধান ২টি নদী হল টংকাবতী নদী ও ডলু নদী। এছাড়া অন্যান্য খালগুলোর মধ্যে হাঙ্গর খাল, হাতিয়ার খাল, রাতার খাল, বোয়ালিয়া খাল উল্লেখযোগ্য।

হাট-বাজার ও মেলা: লোহাগাড়া উপজেলায় ১৭টি হাট-বাজার রয়েছে এবং বাৎসরিক ৩টি মেলা বসে। হাট-বাজারগুলোর মধ্যে দরবেশ হাট, তেওয়ারি হাট, খাঁ’র হাট, হিন্দুর হাট, সেনের হাট, মনুফকির হাট উল্লেখযোগ্য।

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলী: ১৯৭১ সালে পাকসেনারা এ উপজেলায় ব্যাপক অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালায়। আমিরাবাদ বণিক পাড়ায় ১৫ জন গ্রামবাসীকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। রাজাকাররা চুনতি ডেপুটি বাজারের হিন্দু পাড়া থেকে ১২ জনকে চন্দনাইশ থানার দোহাজারীতে নিয়ে হত্যা করে। জোটপুকুরিয়ায় মুক্তিযোদ্ধারা ১৭ জন রাজাকারকে হত্যা করে।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন গণকবর: জোটপুকুরিয়া (পুটিবিলা)।

পার্ক, বিনোদন ও প্রাকৃতিক স্থান: গৌড়স্থানের প্রকৃতি, চুনতি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য, পদুয়া ফরেস্ট এলাকা, বুলবুল ললিত কলা একাডেমী, নাসিম পার্ক।

আধুনিক স্থাপত্য: কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ।

প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ: মছদিয়া বৌদ্ধ মন্দির (আধুনগর, আঠারো শতক), চেঁদিরপুনি বৌদ্ধ মন্দির ও রাজস্থাপত্য গুপ্ত জমিদার বাড়ি (পদুয়া), আধুনগর বৌদ্ধ মন্দির, মগদীঘি মগদেশ্বরী মন্দির, মল্লিক ছোবহান মোহাম্মদ খান নায়েব উজির জামে মসজিদ, চুনতি খান মসজিদ, আধুনগর সংস্কারকৃত খাঁ’র মসজিদ, সাতগড় মাওলানা শাহ আতাউল্লাহ হোসাইনী (রহ.) প্রকাশ বুড়ো মাওলানার মাজার, হযরত শাহপীর (রহ.) এর মাজার (দরবেশহাট), চুনতি হযরত মাওলানা হাফেজ আহমদ শাহ সাহেব (রহ.) এর মাজার, পদুয়া পেঠান শাহ (রহ.) এর মাজার, চুনতি হাকিমিয়া কামিল মাদ্রাসা, বড়হাতিয়া মগদীঘি, গৌড় সাম্রাজ্যের পুকুর (গৌড়স্থান, পুটিবিলা), পুটিবিলা কংসনালা দীঘি, লোহাগাড়ার লোহার দীঘির পাড়, পূর্ব কলাউজানের গাব গাছ (প্রায় ৪শ বছরের অধিক বয়সী), আধুনগর ও চুনতিরসংযোগ স্থলে অবস্থিত কাজীর ডেবা ও উজির ডেবা, চুনতি হাজী রাস্তার ঐতিহাসিক রাফিয়া মুড়া (প্রকাশ রইক্ষা মুড়া), আমিরাবাদস্থ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পাশে হযরত শাহ সুফী ফতেহ আলী ওয়াইসী (রহ.)’র তোরণ, চুনতি বড় মিয়াজী ও ছোট মিয়াজি মসজিদ, পদুয়া বাজারের পূর্ব পাশে জমিদার বাড়ি এবং পদুয়ার ঠাকুর দীঘি।

কৃতী ব্যক্তিত্ব: আহমদুর রহমান চৌধুরী –– ডিস্ট্রিক্ট এডজুটেন্ট, বাংলাদেশ আনসার।
কাফি কামাল –– কবি, গল্পকার ও সাংবাদিক।
ডাঃ আনিসুর রহমান চৌধুরী –– প্রখ্যাত সমাজসেবক ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নজুমন্নেছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
নওয়াজিশ খান –– মধ্যযুগের কবি।
নকীব খান –– গীতিকার, সুরকার ও সংগীত শিল্পী।
বুলবুল চৌধুরী –– নৃত্যশিল্পী।
মাহমুদুর রহমান চৌধুরী –– দূর্যোগ ব্যাবস্থাপনা উপদেষ্টা, ইউনাইটেড নেশন ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রাম (UNDP), জাতিসংঘ।
মিয়া মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন (বাচ্চু) –– প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব।
মোস্তাক আহমদ চৌধুরী –– প্রাক্তন সংসদ সদস্য।
শহীদ মেজর নাজমুল হক –– সেক্টর কমান্ডার, ৭নং সেক্টর, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ।
স. উ. ম. আবদুস সামাদ –– রাজনীতিবিদ।
হযরত মাওলানা হাফেজ আহমদ শাহ সাহেব –– ইসলামী ব্যক্তিত্ব।

লোহাগাড়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হতে চান আওয়ামী লীগের ৪ জন সম্ভাব্য প্রার্থী। মনোনয়ন পেতে তারা দলের হাইকমান্ডের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করে চলেছেন। যোগাযোগ বাড়িয়েছেন দলের স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গেও। তারা সবাই আশাবাদী এবার যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও শিক্ষিত-দলের জন্য নিবেদিত প্রার্থীকেই মনোনয়ন দেবে আওয়ামী লীগ।

লোহাগাড়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী যাদের নাম আলোচনায় রয়েছে তারা হলেন- চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক বিজয় কুমার বড়ুয়া, লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খোরশেদ আলম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন হিরু ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ সদস্য আনোয়ার কামাল।

আগামীকাল ১৫ জানুয়ারি, মঙ্গলবার থাকছে বাঁশখালী উপজেলা নিয়ে প্রতিবেদন। আরটিএমনিউজের সাথেই থাকুন।

Logo-orginal