admin
প্রকাশ: ২০১৯-১২-০৬ ২১:১৭:২৮ || আপডেট: ২০১৯-১২-০৬ ২১:১৭:২৮
জাতীয় সুরক্ষা ইস্যুতে মতবিরোধের মধ্যে এবং মার্কিন নিষেধাজ্ঞা মাথায় নিয়ে ন্যাটোর সম্মলনে যোগ দিয়েছে তুরস্ক।
তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রেসেপ তাইয়েপ এরদোগান গত ৪ ডিসেম্বর লন্ডনের উত্তর-পূর্বে ওয়াটফোর্ডে ন্যাটো শীর্ষ সম্মেলনে পৌঁছেছেন।
জোটের ৭০ তম বার্ষিকী উপলক্ষে শীর্ষ অর্কেস্টেড শীর্ষ সম্মেলনে নাটোর নেতারা এই সপ্তাহে লন্ডনের কাছে বৈঠক করেছেন।
এইদিকে নাটোর সদস্য দেশগুলি নিজেদের মধ্যে বিচ্ছিন্নতার হুমকিরও মুখোমুখি রয়েছে।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এএফপির বরাত দিয়ে মিডল ইস্ট আইে সাংবাদিক ওরচো ওজলিক ন্যাটোতে তুরস্কের অবস্থান ও প্রভাব নিয়ে একটি প্রতিবেদন লিখেছেন।
এই সম্মেলনটি ন্যাটোর সদস্য দেশগুলির মধ্যে আন্তর্জাতিক বলয়ে একটি শক্তিশালী ফ্রন্ট হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
সম্মেলনে বৈশ্বিক সুরক্ষা এবং প্রতিরক্ষা আর্কিটেকচার বিষয়ে পরিকল্পনা করা হলেও জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়ে সদস্যদের মধ্যে তীব্র পার্থক্যে রয়ে গেছে।
ফরাসী রাষ্ট্রপতি এমমানুয়েল ম্যাক্রোঁ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পেকে তিরস্কার করে ঘোষণা করে বলেন ন্যাটোর সুস্থ “মস্তিষ্কের মৃত্যু” হয়েছে।
অন্যদিকে, ট্রাম্প প্রশাসন সিরিয়ায় তুরস্কের সর্বশেষ সামরিক আগ্রাসন ও রাশিয়ার কাছ থেকে এস -৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ক্রয়কে বিতর্কিত ও বাধা সৃষ্টি করেছে।
তবে ফ্রান্স সিরিয়ায় আক্রমণকে ন্যাটো জোটের ব্যর্থতার নিদর্শন হিসাবে দেখেছে।
কিন্তু এতসব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে তুর্কী সোলতান মিঃ এরদোগান লন্ডনে ন্যাটো সম্মেলনে কি পারবে জিততে?