, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

jamil Ahamed jamil Ahamed

কুয়েতে করোনায় বিদেশীর সংখ্যা বৃদ্ধি” প্রবাসী অধ্যুষিত এলাকায় লকডাউন চায় এমপিরা

প্রকাশ: ২০২০-০৩-৩০ ২১:৫৩:১২ || আপডেট: ২০২০-০৩-৩০ ২১:৫৩:১২

Spread the love

কুয়েত: প্রবাসী করোনভাইরাস মামলার সংখ্যা বৃদ্ধি হওয়ায় দেশটির সাংসদরা লকডাউন দাবী করেছে বেশ কিছু এরিয়ার, যেসব এরিয়ায় প্রবাসীদের বসবাস ।

আজ সোমবার বিকেলে কুয়েত টাইমসে প্রকাশিত সংবাদে আরো জানাযায়, প্রবাসী অধ্যুষিত এলাকায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে, বেশ কয়েকটি আবাসিক এলাকায় লকডাউন আরোপের আহাবন জানিয়েছে ।

গত দুইদিনে ঘোষিত আক্রান্তের তালিকায় ১৫ ভারতীয় ৩ বাংলাদেশী, ৩ সোমালিয়ান নাগরিকের নাম আসায় বেশ কিছু নির্দেশনা নিয়ে চিন্তা ভাবনাব করছে কতৃপক্ষ ।

সুত্রে প্রকাশ, সাংসদ মোহাম্মদ আল-দালাল বলেছেন, বেশ কয়েকটি আবাসিক এলাকার ফুল কারফিউ বা লকডাউনের মতো সমস্ত বিকল্প সিদ্ধান্তের জন্য মন্ত্রিসভার টেবিলে রয়েছে। সীমাবদ্ধতা প্রসারিত করা একটি প্রয়োজনীয়তা হয়ে দাঁড়িয়েছে । মিঃ দালাল বলেছেন, কারও কারও অনুশীলনের কারণে গত বেশ কয়েকদিন ধরে স্পষ্টতই আংশিক কারফিউয়ের কার্যকারিতা হ্রাস পেয়েছে ।

আরেক সাংসদ সাফা আল হাশেম বলেছেন, জেলিব আল-শুয়ুখ, জিলিব আল-শুয়ৌখ, শুয়াইখ শিল্প অঞ্চল, মাহবুউলা এবং খাইতানকে তালাবদ্ধ (লকডাউন ) করা জরুরী, তিনি বলেন যেখানে কমপক্ষে দশ লক্ষ অভিবাসী, তাদের বেশিরভাগই নীল-কলার কর্মী রয়েছেন, তারা রোগের উত্স না জানায় সমস্যা সমাধানের জন্য ঐসব এলাকা লকডাউন জরুরি হয়ে পড়েছে।

একই দাবী করেছেন সাংসদ খলিল আল-সালেহ, তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডা; বাসেল আল সাবাহ’র সাথে দেখা করে প্রবাসী অধ্যুষিত এই চার এলাকা লকডাউন গুরত্ব তুলে ধরেন ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় আজ ঘোষিত ১১ টি নতুন করোনভাইরাস মামলার মধ্যে আট জন ভারতীয়, একজন সৌদি এবং দুজন কুয়েতি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

গতকাল রবিবার মন্ত্রণালয় ঘোষিত ২০ মামলার মধ্যে সাতজন কুয়েতি ছাড়াও নয় জন ভারতীয়, তিন বাংলাদেশি এবং এক ফিলিপিনা রয়েছে।

Logo-orginal