admin
প্রকাশ: ২০২০-১০-০৩ ২৩:৫৩:২৬ || আপডেট: ২০২০-১০-০৩ ২৩:৫৩:২৮
আনোয়ার হোসেন, নোয়াখালী: এটা কোন নাটক বা সিনেমার গল্প নয়, এই ঘটনাটি ঘটেছে সেনবাগ থানার ৮ নং বিজবাগ ইউনিয়নের কাজিরখিল গ্রামে।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে প্রশাসনের অসাবধানতার কারণে এজাহারে মূল আসামী রুহুল আমীন মাস্টারের নাম পর্যন্ত আসেনি।
চীফ জুডিশিয়ারি ম্যাজিষ্টেট কাছে দেয়া প্রধান আসামী দিদারের ১৬৪ ধারা জবানবন্দিতে রয়েছে তেলেসমাতি কারবার ।
মাষ্টার বলায় ঘটলো বিপত্তি, প্রশাসন সহ উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের বুঝা উচিৎ ছিল, সব মাষ্টার মাষ্টার হয় না। জটিল বিষয় যেহেতু সেক্ষেত্রে আসামী করা ও গ্রেফতার করার আগে তদন্ত করা জরুরী ছিলো।
জনাব আবদুল হক মাষ্টার (অবঃ) সালিশে ছিলেন। সাধারণত গ্রামে শালিসী বৈঠকে অনেক মানুষই থাকে। প্রধান আসামী দিদারের ধর্ষক রুহুল আমীন মাষ্টারের নামটি পুরো না জানার কারণে এমন অপ্রত্যাশিত ঘটনাটি ঘটে।
কি হচ্ছে এসব?
অনেকে ধারণা করছে এটা ভাগ্যের নির্মম পরিহাস নাকি অন্য কিছু?
সব কিছু উন্মোচন হয়ে সত্য ঘটনা বেরিয়ে আসুক সবার এটাই প্রত্যাশা।
মনে রাখা ভাল, সত্য গোপন থাকেনা এখন ১৯৮০ নয় এখন ২০২০….. এলাকাবাসী জানতে চায় রুহুল আমীন মাষ্টার, সেলিম, গফুর, আলমগীর আজো কেন গ্রেফতার হচ্ছেনা, এদেরকে দ্রুত গ্রেফতার করে বয়োবৃদ্ধ এলাকার সন্মানিত ব্যাক্তি জনাব আবদুল হক মাষ্টারকে মুক্তি দেওয়া হোক ।
সেনবাগ থানার বিজবাগ ইউনিয়নের কাজিরখিল গ্রামের সব মানুষের দাবী একটাই, ৭০ বছর বয়সী শিক্ষক (অব:) আবদুল হকের মুক্তি ব্যবস্থা করা হোক ।