, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

admin admin

ছবিতে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ২০১৫-০৬-১০ ১১:৫৪:৫২ || আপডেট: ২০১৫-০৬-১০ ১১:৫৪:৫২

Spread the love

বান্দরবান

বান্দরবান: বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল বান্দরবান। এই জেলা পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের অন্তর্গত। চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান জেলার দূরত্ব ৭৫ কিলোমিটার। বান্দরবান জেলার আয়তন ৪৪৭৯ বর্গ কিলোমিটার। বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে একটি হলো বান্দরবান, বাংলাদেশের সবচেয়ে কম জনবসতিসম্পন্ন জেলা এটি। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং (১০০৩ মিটার) বান্দরবান জেলায় অবস্থিত, যা “বিজয়” বা ‘মদক মুয়াল’ নামেও পরিচিত। এছাড়া দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ ‘কেওক্রাডং’ (৮৮৩ মিটার) এবং সর্বোচ্চ খাল ‘রাইখিয়াং’ এই জেলায় অবস্থিত। এছাড়া এখানকার অন্য দুটি দর্শনীয় স্থান হলো চিম্বুক পাহাড় ও বগা লেক।

কুয়াকাটা

কুয়াকাটা: পর্যটকদের কাছে পরিচিত “সাগর কন্যা” হিসেবে। এখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই ভাল দেখা যায়, তবে সবচাইতে ভালোভাবে সূর্যোদয় দেখা যায় সৈকতের গঙ্গামতির বাঁক থেকে আর সূর্যাস্ত দেখা যায় পশ্চিম সৈকত থেকে। পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকার অন্যতম একটি কারণ এটি।

কক্সবাজার

কক্সবাজার: চোখের সামনে সমুদ্র। বাতাসের গর্জনের সাথে তীরে আছড়ে পরছে বিশাল বিশাল ঢেউ। এরপর আবার সময়ের সাথে সাথে ঘটে পরিবর্তন। জোয়ারের পর ভাটায় রূপ বদলায় সমুদ্র। যে তীরে আছড়ে পরেছে বিশাল ঢেউ, সেখানেই জেগে ওঠে সাদা বালুচর। আর এতেই দেখা মেলে লাল কাকড়ার। যেন লাল কার্পেটে মোড়ানো আছে সাদা বালুচর।

হামহাম ঝর্ণা

হামহাম ঝর্ণা: মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার রাজকান্দি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের গভীরে কুরমা বন বিট এলাকায় অবস্থিত হামহাম বা চিতা ঝর্ণা। এ ঝর্ণার সৌন্দর্য দেখতে হলে পাড়ি দিতে হবে দুর্গম বনাঞ্চল। এক্ষেত্রে মানুষিক শক্তির পাশাপাশি প্রয়োজন শারীরিক সক্ষমতা। সাথে প্রয়োজন দুর্গম পাহাড়ি এবং ছড়ার পথ পাড়ি দেয়ার মতো ধৈর্য।

হিমছড়ি

হিমছড়ি

চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত কক্সবাজারে হিমছড়ির অবস্থান। এর একপাশে বিশাল সমুদ্র আরেক পাশে রয়েছে সারি সারি পাহাড়। প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে এই পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে সমুদ্র দেখার অভিজ্ঞতা যাদের হয়েছে তারাই কেবল এর সৌন্দর্যটুকু উপলব্ধি করতে পারেন। তাছাড়াও এখানে একটি ঝর্ণা রয়েছে। তবে এই ঝর্ণার সৌন্দর্য দেখতে হলে আসতে হবে বর্ষাকালে। বছরের বাকিটা সময় এই ঝর্ণা থাকে প্রাণহীন।

জাফলং

জাফলং: সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে জাফলং এর অবস্থান। পাহাড় আর নদীর অপূর্ব সম্মিলন বলে এই এলাকা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটনস্থল হিসেবে পরিচিত। সীমান্তের ওপারে ডাওকি অঞ্চল থেকে বয়ে আসা নদীটি জাফলং এ পিয়াইন নদী নামে পরিচিত। আর এই নদীর তলদেশ থেকে পাথর উঠিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে বহু মানুষ। এই অঞ্চলের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান খাসিয়া পল্লী। যারা কিনা এই অঞ্চলে হাজার বছর ধরে বসবাস করছে।