n_carcellar1957
প্রকাশ: ২০১৫-০৮-০৪ ১৭:০৬:৫০ || আপডেট: ২০১৫-০৮-০৪ ১৭:০৬:৫০
আরটিএমনিউজ২৪ডটকম, ঢাকা: গণমাধ্যম কোনো ব্যক্তি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে না। এটিকে সমাজে শোষিত, বঞ্চিত আর নিপীড়িত গণমানুষের পক্ষে থাকা উচিত।
মঙ্গলবার (০৪ আগস্ট) দুপুরে পুরানা পল্টনের মুক্তি ভবনের প্রগতি সেমিনার কক্ষে ‘গণমাধ্যম ও গণমুক্তি’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সাপ্তাহিক একতার ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় পিআইবির মহাপরিচালক শাহ আলমগীর বলেন, গণমাধ্যম হবে গণমুক্তির বাহক। সাংবাদিকতার মূল বিষয় হচ্ছে সত্য, বস্তুনিষ্ট ও স্বচ্ছতা। গণমাধ্যমে সত্য ও বস্তুনিষ্ট গণমুক্তির কথা তুলে ধরা উচিৎ।
সভাপতির বক্তব্যে সাপ্তাহিক একতার সম্পাদক অধ্যাপিকা এ এন রাশিদা চৌধুরী বলেন, সমাজের অনিয়ম অথবা অসংগতি আমরা গণমাধ্যমের মাধ্যমেই জানতে পারি।
সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের পূর্ণ স্বাধীনতা থাকা উচিৎ বলেও মনে করেন তিনি।
সিপিবির সভাপতি মোজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, চলতি চেতনায় আত্মসমর্পণ না করে গণমাধ্যমে সত্যের পথ ধারণ করা চেতনার ধারাবাহিকতা থাকা উচিত।
কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, অতীতে সত্যের পথে থাকার কারণে গণমাধ্যমকে রাষ্ট্র যন্ত্রের রোষানলে পড়তে হয়েছিল। আর এখন ন্যায়ের পক্ষে থাকা সংবাদ কর্মীদের মাধ্যমে সমাজের অসুন্দরের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ হচ্ছে।
সভায় আরও বক্তব্য দেন সিপিবির সহ সভাপতি লক্ষ্মী চক্রবর্তী, বাসদের সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য রাজেকুজ্জামান রতন, শ্রমিক নেতা জসিম উদ্দিন মন্ডল, যুব ইউনিয়নের সভাপতি কাফি রতন, ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হাসান তারেক প্রমুখ।
আরটিএমনিউজ২৪ডটকম/এন এ কে