admin
প্রকাশ: ২০১৯-০২-১৩ ১১:১১:২১ || আপডেট: ২০১৯-০২-১৩ ১১:১১:২১
নেপিয়ারে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে দুই পেসার ম্যাট হেনরি আর ট্রেন্ট বোল্টের তোপের মুখে পড়ে টাইগাররা। দুই ওপেনার তামিম ইকবাল (৫) এবং লিটন দাস (১) যথাক্রমে বোল্ট আর হেনরির শিকার হন। ভরসা দিতে পারেননি ‘মি. ডিপেন্ডেবল’ মুশফিকুর রহিম। বোল্টের বলে বোল্ড হওয়ার আগে করেছেন ৫ রান। আশার প্রদীপ হয়ে ছিলেন তিন নম্বরে নামা সৌম্য সরকার। ২২ বলে ৫ চার ১ ছক্কায় বেশ চড়াও হয়েছিলেন তিনি। তবে ২২ বলে ৩০ রানের ইনিংসটি শেষ হয় হেনরির বলে কট অ্যান্ড বোল্ড হয়ে।
৪২ রানে চতুর্থ উইকেট হারানোর পর দলের বিপর্যয়ে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন মোহাম্মদ মিঠুন আর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। কিউই বোলারদের সামনে দুজনেই উইকেট বাঁচানোর লড়াইয়ে ছিলেন। ২৯ রানের ধীর গতির এই জুটি ভাঙে মাহমুদউল্লাহর (১৩) বিদায়েভ ফার্গুসনের বলে দুই দফায় বলটি তালুবন্দি করেন ব্রেন্ডন টেইলর। ৭১ রানে বাংলাদেশের ইনিংসের অর্ধেক শেষ হয়। স্যান্টনারের বলে ল্যাথামের গ্লাভসবন্দি হওয়ার আগে সাব্বিরের সংগ্রহ ২০ বলে ১৩ রান। ২৭ বলে ৩ চার ১ ছক্কায় ২৬ রানের দারুণ একটা কার্যকর ইনিংস উপহার দেন মেহেদী মিরাজ।
এরপর দ্রুত উইকেট পতনের পর মোহাম্মদ মিঠুন ও সাইফ উদ্দিনের দৃঢ়তায় ২৩২ রান করেছে বাংলাদেশ।
শুরুতে ব্যাট হাতে নেমে মাত্র ১৩৫ রান তুলতেই সাজঘরে ফিরে যান বাংলাদেশের টপ অর্ডারের সাত ব্যাটসম্যান। সেখান থেকে দলকে টেনে তোলেন মিঠুন-সাইফ জুটি।
তারা দুজন ৮৪ রানের দারুণ একটি জুটি গড়ে দলের সংগ্রহ দুইশ পার করতে সক্ষম হন।
দলীয় ২১৫ রানে মিঠুন ফিরে গেলে শেষ পর্যন্ত ২৩২ রান তুলতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ।