, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

admin admin

শাহজালালে লেবানন ফেরৎ ৩৫ বাংলাদেশিকে রোহিঙ্গা বলে হয়রানি….

প্রকাশ: ২০১৯-০৬-১৭ ১৫:৫৯:৩৭ || আপডেট: ২০১৯-০৬-১৭ ১৫:৫৯:৩৭

Spread the love

ঢাকাঃ শাহজালালে লেবানন ফেরৎ ৩৫ বাংলাদেশিকে রোহিঙ্গা বলে হয়রানি অভিযোগ পাওয়া গেছে।

জানাযায়, লেবাননসহ কয়েকটি দেশ থেকে আসা প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকরা গত কিছুদিন ধরেই বিমানবন্দরে নামার পর ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা, নানা সংস্থার জিঞ্জাসাবাদ এবং শেষ অবধি আগত প্রবাসীদের এলাকার সার্টিফিকেট বা ফোনের পরই কেবল বিমানবন্দর ছাড়ার অনুমতি পাচ্ছেন ইমিগ্রেশন বিভাগ থেকে।

বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।

প্রবাসীদের কয়েকজন বলেন, নিজের দেশে এসে এভাবে হেনস্থা হতে হবে এটি কল্পনাও করেননি।

লেবানন থেকে গত বুধবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে ৩৫ জনের একটি দলের সাথে দেশে ফিরছিলেন ব্রাক্ষণবাড়িয়ার আখাউড়ার জান্নাত বেগম। শ্রমিক হিসেবে গিয়ে দালাল আর প্রতাকরদের কারণে নিজের পাসপোর্ট আর ফিরে পাননি। দু’বছর ওই অবস্থায় থাকতে পারলেও শেষপর্যন্ত দেশে ফিরতে হয়েছে তাকে।

জান্নাত বেগম বলেন, কাগজ নিয়া ( ট্রাভেলস পাস) ফিরছি। কোনো জায়গায় কোনো ঝামেলা হইলো না। বিপদে পড়লাম নিজের দেশে আইসা। পরে আমার ভাই চেয়ারম্যানের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিয়া ঢাকা বিমানবন্দর থেকে ছুটায় আনছে আমারে।

তিনি আরো বলেন, এয়ারপোর্টে নামার পরপরই তাদের দলটিকে আটকে দেয় ইমিগ্রেশনের কর্মকর্তারা ।আমরা নাকি রোহিঙ্গা। কতো সালে গেছি। কোনো গেছি। এমন সব উল্টাপাল্টা কথা। এতো যন্ত্রণা লেবানন, দুবাই এয়ারপোর্টেও দেয় নাই। রাত তিনটায় নাইমা পরদিন রাত নয়টায় ছাড়া পাইছি।

শেষ পর্যন্ত সারাদিন আটকে থাকার পর তার ভাই ও স্বজনরা এলাকার চেয়ারম্যানের সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন কাগজপত্র জমা দিয়ে পরদিন রাত নয়টায় তাকে নিয়ে বাড়ির পথ ধরতে সমর্থ হন।

লেবাননসহ কয়েকটি দেশ থেকে আসা প্রবাসী বাংলাদেশী শ্রমিকরা গত কিছুদিন ধরেই বিমানবন্দরে নামার পর ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা, নানা সংস্থার জিঞ্জাসাবাদ এবং শেষ অবধি আগত প্রবাসীদের এলাকার সার্টিফিকেট বা ফোনের পরই কেবল বিমানবন্দর ছাড়ার অনুমতি পাচ্ছেন ইমিগ্রেশন বিভাগ থেকে। বিবিসি বাংলা

প্রবাসীদের কয়েকজন বলেন, নিজের দেশে এসে এভাবে হেনস্থা হতে হবে এটি কল্পনাও করেননি।

লেবানন থেকে গত বুধবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে ৩৫ জনের একটি দলের সাথে দেশে ফিরছিলেন ব্রাক্ষণবাড়িয়ার আখাউড়ার জান্নাত বেগম। শ্রমিক হিসেবে গিয়ে দালাল আর প্রতাকরদের কারণে নিজের পাসপোর্ট আর ফিরে পাননি। দু’বছর ওই অবস্থায় থাকতে পারলেও শেষপর্যন্ত দেশে ফিরতে হয়েছে তাকে।

জান্নাত বেগম বলেন, কাগজ নিয়া ( ট্রাভেলস পাস) ফিরছি। কোনো জায়গায় কোনো ঝামেলা হইলো না। বিপদে পড়লাম নিজের দেশে আইসা। পরে আমার ভাই চেয়ারম্যানের কাছ থেকে সার্টিফিকেট নিয়া ঢাকা বিমানবন্দর থেকে ছুটায় আনছে আমারে।

তিনি আরো বলেন, এয়ারপোর্টে নামার পরপরই তাদের দলটিকে আটকে দেয় ইমিগ্রেশনের কর্মকর্তারা ।আমরা নাকি রোহিঙ্গা। কতো সালে গেছি। কোনো গেছি। এমন সব উল্টাপাল্টা কথা। এতো যন্ত্রণা লেবানন, দুবাই এয়ারপোর্টেও দেয় নাই। রাত তিনটায় নাইমা পরদিন রাত নয়টায় ছাড়া পাইছি।

শেষ পর্যন্ত সারাদিন আটকে থাকার পর তার ভাই ও স্বজনরা এলাকার চেয়ারম্যানের সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন কাগজপত্র জমা দিয়ে পরদিন রাত নয়টায় তাকে নিয়ে বাড়ির পথ ধরতে সমর্থ হন।

Logo-orginal