admin
প্রকাশ: ২০২০-০১-১০ ১৪:২৯:৩৫ || আপডেট: ২০২০-০১-১০ ১৪:২৯:৩৫
টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের প্রথম দিন জুমা বার হওয়ায় ইজতেমা মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে স্মরণকালের বৃহত্তম জামাত। দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে জুমার নামাজ শুরু হয়। নামাজের ইমামতি করেন কাকরাইল মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা জোবায়ের। ইজতেমায় যোগদানকারী মুসল্লি ছাড়াও জুমার নামাজে অংশ নিতে ঢাকা- গাজীপুরসহ আশপাশের এলাকার লাখ লাখ মুসল্লি ইজতেমা স্থলে হাজির হন।
ভোর থেকেই রাজধানীসহ আশপাশের এলাকা থেকে ইজতেমা মাঠের দিকে মানুষের ঢল নামে। দুপুর ১২টার দিকে ইজতেমা মাঠ উপচে আশপাশের খোলা জায়গাসহ সব স্থান জনসমুদ্রে পরিণত হয়। বাস, ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহনে করে মুসল্লিরা ইজতেমা মাঠের দিকে ছুটে আসেন জুমার নামাজ আদায় করার জন্য। মাঠে স্থান না পেয়ে মুসল্লিরা মহাসড়ক ও অলি- গলিসহ যে যেখানে পেরেছেন হোগলা পাটি, চটের বস্তা, খবরের কাগজ বিছিয়ে জুমার নামাজে শরিক হয়েছেন।
ফলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল সাময়িক বন্ধ হয়ে যায়। টাঙ্গাইল থেকে আসা মুসল্লি এবাদত হোসেন জানান, বড় জামাতে নামাজ আদায় করা অনেক ফজিলত। তাই জুমার নামাজ আদায় করার জন্য ভোরেই বাড়ি থেকে বের হয়েছি। স্মরণকালের সর্ববৃহৎ এ জুমার নামাজের ইমাম হাফেজ মাওলানা জোবায়ের আহমেদ উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টরের বেলাল মসজিদের সামনে দাঁড়িয়ে ইমামতি করেন।
জুম্মার নামাজে শরিক হন ধর্মমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শেখ মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র জাহাঙ্গীর আলম, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এসএম তরিকুল ইসলাম প্রমুখ। #সংগৃহীত।